বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

নরওয়ের ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগের আহ্বান বাণিজ্যমন্ত্রীর

  • নিউজবাংলা ডেস্ক   
  • ২৫ নভেম্বর, ২০২০ ২০:৪৩

বাংলাদেশ ২০১৯-২০২০ অর্থবছরে নরওয়েতে ৬ কোটি ৮২ লাখ মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য রফতানি করেছে। আমদানি করেছে ৫ কোটি ১৯ লাখ ডলারের পণ্য।

নরওয়ের ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। বুধবার সন্ধ্যায় ঢাকায় নিযুক্ত নরওয়ের রাষ্ট্রদূত ইসপেন রিকটার এসভেনডসেন এর সঙ্গে এক ভার্চুয়াল বৈঠকে তিনি এই আহ্বান জানান।

দেশটির রাষ্ট্রদূতকে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ পণ্যের একটি বড় বাজার। পাশের চীন এবং ভারতও পণ্যের বড় বাজার। বাংলাদেশে উৎপাদিত পণ্য ওইসব দেশে রফতানির সুযোগ রয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশের বিপুল পরিমাণ দক্ষ জনশক্তি রয়েছে। এখানে তুলনামূলক কম মূল্যে বিশ্বমানের পণ্য উৎপাদন সম্ভব।’

তিনি জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগে দেশের বিভিন্ন স্থানে একশটি স্পেশাল ইকোনমিক জোন গড়ে তোলার কাজ এগিয়ে চলছে। ইতোমধ্যে অনেক দেশ বিনিয়োগের জন্য এগিয়ে এসেছে। বাংলাদেশ সরকার বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ট্যাক্সসহ বেশ কিছু সুযোগ সুবিধা দিচ্ছে। নরওয়ের ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশে বিনিয়োগ করে উৎপাদিত পণ্য বাংলাদেশ ছাড়াও চীন ও ভারতের মতো বড় বাজারে রফতানি করেও লাভবান হতে পারবেন।

নরওয়ের রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘বাংলাদেশে নরওয়ের বাণিজ্যিক সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। দেশটি টেলিফোন খাতে বড় বিনিয়োগ করেছে। নরওয়ের বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশেও সম্ভাবনাময় খাতগুলোতে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকারের দেয়া সুযোগ-সুবিধা খুবই আকর্ষণীয়। আগামীতে উভয় দেশের ব্যবসায়ীরা বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির উদ্যোগ গ্রহণ করবে। উভয় দেশের সরকার প্রয়োজনীয় সহযোগিতা প্রদান করবে।’

রাষ্ট্রদূত জানান, নরওয়েতে বাংলাদেশের তৈরী পোশাক জনপ্রিয়। এছাড়াও ওষুধ, সিরামিক পণ্য, ফার্নিচার, আইসিটি, হিমায়িত মাছ, চামড়াজাত পণ্য এবং হালকা ইঞ্জিনিয়ারিং পণ্য রফতানির সুযোগ রয়েছে। নরওয়ে সরকার এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।

বাংলাদেশ ২০১৯-২০২০ অর্থবছরে নরওয়েতে ৬ কোটি ৮২ লাখ মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য রফতানি করেছে। আমদানি করেছে ৫ কোটি ১৯ লাখ ডলারের পণ্য।

এ বিভাগের আরো খবর