বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

কারার ঐ লৌহ কপাট বিতর্ক: কাজী নজরুল ইসলামের নাতনির প্রতিবাদ

  • নিউজবাংলা ডেস্ক   
  • ১৩ নভেম্বর, ২০২৩ ১৪:২৩

কাজী নজরুল ইসলামের নাতনি অনিন্দিতা কাজী ফেসবুকে দেয়া এক পোস্টে লেখেন, ‘‘আমি অনিন্দিতা কাজী নজরুল ইসলামের নাতনি, বর্তমানে নিউজার্সি প্রবাসী। দাদুর ‘কারার ঐ লৌহকপাট’ গানটি সুর বিকৃতি ঘটিয়েছেন বিশিষ্ট গীতিকার সুরকার শিল্পী এ আর রহমান। বিশ্বজুড়ে বিতর্কের ঝড়ে তোলপাড়। আমার মা কল্যাণী কাজী, যার বেঁচে থাকাই ছিল নজরুলকে নিয়ে, নজরুলকে ঘিরে, নজরুলকে তিনি ধারণ করেছিলেন। তিনি ২০২১ সালে গানটি অবিকৃত রেখে ব্যবহার করার অনুমতি দিয়েছিলেন বলে জানতে পারি। কিন্তু এর পরিণতি এমন হবে তিনি ভাবতেও পারেননি।’’

সম্প্রতি ওটিটি প্ল্যাটফর্ম অ্যামাজন প্রাইমে মুক্তি পেয়েছে ‌রাজাকৃষ্ণ মেনন পরিচালিত বলিউড সিনেমা ‘পিপ্পা’।

এতে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ‘কারার ঐ লৌহ কপাট’ গানটি নতুনভাবে সুর করেছেন ভারতীয় গায়ক ও সঙ্গীত পরিচালক এ আর রহমান।

এ নিয়ে দুই বাংলার সাধারণ মানুষ ও শিল্প-সংস্কৃতি ব্যক্তিরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। এবার এ নিয়ে কথা বললেন কাজী নজরুল ইসলামের নাতনি অনিন্দিতা কাজী। খবর ইউএনবির

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেয়া এক পোস্টে তিনি লেখেন, ‘‘আমি অনিন্দিতা কাজী নজরুল ইসলামের নাতনি, বর্তমানে নিউজার্সি প্রবাসী। দাদুর ‘কারার ঐ লৌহ কপাট’ গানটি সুর বিকৃতি ঘটিয়েছেন বিশিষ্ট গীতিকার সুরকার শিল্পী এ আর রহমান। বিশ্বজুড়ে বিতর্কের ঝড়ে তোলপাড়। আমার মা কল্যাণী কাজী, যার বেঁচে থাকাই ছিল নজরুলকে নিয়ে, নজরুলকে ঘিরে, নজরুলকে তিনি ধারণ করেছিলেন। তিনি ২০২১ সালে গানটি অবিকৃত রেখে ব্যবহার করার অনুমতি দিয়েছিলেন বলে জানতে পারি। কিন্তু এর পরিণতি এমন হবে তিনি ভাবতেও পারেননি।’’

তিনি আরও লেখেন, ‘পরিবার থেকে অনেক টাকা নিয়ে গানটি ব্যবহার করার অনুমতি দেয়া হয়েছে। সেক্ষেত্রে ২০২১ সালে কি চুক্তি হয়েছিল সেটা জানা প্রয়োজন, তাহলে সব বিতর্কের অবসান হবে এবং যারা চুক্তির বিপক্ষে গিয়ে এ কাজটি করেছেন তাদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত পদক্ষেপ নেয়া যাবে।’

সবার সহযোগিতার কথা উল্লেখ করে অনিন্দিতা আরও লেখেন, ‘সার্বিক স্বচ্ছতার কারণে এবং পরিবারের একজন সদস্য হিসেবে এ অজানা বিষয়টি জানার দাবি রাখি। মিডিয়া থেকে জানতে পারি, চুক্তির কাগজ কাজী অনির্বাণের কাছে আছে। পরিবারের অন্যতম সদস্য হিসেবে আমি সেটা দেখতে চাই, পেতে চাই ও বিষয়টি পরিষ্কার করতে চাই। সকলের সহযোগিতা চাই।’

এ বিভাগের আরো খবর