বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

নায়িকা শিমু হত্যা মামলায় স্বামীসহ দুইজনের বিচার শুরু

  •    
  • ২৯ নভেম্বর, ২০২২ ১৫:৪২

শিমু হত্যা মামলায় তার স্বামী সাখাওয়াত আলী নোবেল ও এস এম ফরহাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছে আদালত। এর মাধ্যমে মামলার আনুষ্ঠানিক বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ঢাকার চতুর্থ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম এই অভিযোগ গঠন করেন।

চিত্রনায়িকা রাইমা ইসলাম শিমু হত্যা মামলায় তার স্বামী সাখাওয়াত আলী নোবেল ও এস এম ফরহাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছে আদালত। এর মাধ্যমে মামলার আনুষ্ঠানিক বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।

মঙ্গলবার ঢাকার চতুর্থ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম এই অভিযোগ গঠন করেন। একই সঙ্গে মামলার সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য আগামী ২৩ জানুয়ারি দিন ঠিক করেন বিচারক।

এর আগে চলতি বছরের ২০ জানুয়ারি ঢাকার মুখ্য বিচারিক হাকিমের আদালতে শিমুর স্বামী সাখাওয়াত আলী নোবেল ও তার বাল্যবন্ধু এস এম ফরহাদকে রিমান্ড চলাকালীন হাজির করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। ওই সময় আসামিরা স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তি দিতে সম্মত হওয়ায় তা রেকর্ডের আবেদন করা হয়।

সে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে নোবেল ও ফরহাদ জবানবন্দি দেন। এরপর তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয় আদালত।

এর আগে ১৮ জানুয়ারি আসামিদের আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর কেরানীগঞ্জ মডেল থানায় হওয়া হত্যা মামলায় আসামিদের ১০ দিন করে রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন উপপরিদর্শক (এসআই) চুন্নু মিয়া।

শুনানি শেষে ঢাকার মুখ্য বিচারিক হাকিম রাবেয়া বেগম তাদের তিন দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ দেন।

একই দিন কেরানীগঞ্জ মডেল থানায় নোবেল ও তার বাল্যবন্ধুর নামে মামলা করেন শিমুর ভাই হারুনুর রশীদ। মামলায় অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকেও আসামি করা হয়।

গত ১৭ জানুয়ারি সকাল ১০টার দিকে ঢাকার কেরানীগঞ্জ থেকে চিত্রনায়িকা শিমুর বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। শুরুতে পরিচয় মিলছিল না তার। উদ্ধারের রাতে মরদেহের ফিঙ্গারপ্রিন্ট নিয়ে নাম-পরিচয় শনাক্ত করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।

শিমুর মরদেহ রাখা হয় ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিক্যাল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালের মর্গে। সেখানে যাওয়ার পরই শিমুর স্বামী নোবেল ও তার বাল্যবন্ধু ফরহাদকে আটক করে র‌্যাব।

ওই সময় দুজনের কাছ থেকে একটি রক্তমাখা প্রাইভেট কার জব্দ করা হয়। পরে তাদের পুলিশে হস্তান্তর করে র‌্যাব।

স্বামী ও দুই সন্তানকে নিয়ে রাজধানীর কলাবাগান এলাকার একটি বাসায় থাকতেন শিমু। ১৬ জানুয়ারি সকালে বাসা থেকে বেরিয়ে তিনি আর ফেরেননি। তার মোবাইল ফোনও বন্ধ পাওয়া যায়।

এ ঘটনায় রাতেই কলাবাগান থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়। পরদিন কেরানীগঞ্জে খোঁজ মেলে তার মরদেহের।

এ বিভাগের আরো খবর