বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

স্কুলে ৬ রুপি বেতন দিতে কষ্ট হতো আমিরের পরিবারের

  •    
  • ৮ আগস্ট, ২০২২ ২০:৩৪

ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে আমির বলেন, ‘আমরা সব সময় দেরিতে বেতন দিতাম। সবার সামনে নাম ধরে ধরে ডাকা হত আমাদের’। এ কথা বলতে গিয়ে থেমে যান আমির, চোখ ভিজে যায় তার।

আমিরের চার ভাই-বোনে স্কুলের বেতন দিতে কষ্ট হতো আমির খানের বাবা-মা’র। তারা চিলেন ঋণগ্রস্ত। ভাই-বোনদের মধ্যে সবচেয়ে বড় আমির খান।

এখন আমিরকে বলিউডের ‘মিস্টার পারফেকশনিস্ট’ বলা হলেও অভাব-অনটনে কেটেছে তার ছোটবেলা। সেসব কথা চাইলেই ভোলা যায় না, ভোলেননি আমিরও।

সম্প্রতি ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দেয়ার সময় ফিরে গিয়েছিলেন ছোটবেলার দিনগুলোতে। সেই সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, স্কুলে যেতেই ভয় পেতেন আমির। স্কুলের অধ্যক্ষ সবার সামনে তার নাম ধরে ডাকতেন আর মনে করিয়ে দিতেন যে, তার স্কুলের ফি বাকি রয়েছে।

এখন স্কুলের বেতনের অর্থকে সামা সামান্য মনে হয় আমিরের। কিন্তু তখন এটুকু জোগাড় করতেই ঘাম ছুটে যেত আমিরের বাবা-মা’র।

আমির জানান, ৮ বছর আমির ও তার পরিবার নানা রকমের আর্থিক কষ্টের মধ্যে দিয়ে গেছেন। ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ার সময় আমিরের স্কুলের বেতন ছিল ৬ রুপি। সপ্তম শ্রেণিতে ছিল ৭ রুপি। সেটাই দিতে পারতেন না আমির ও তার ভাই-বোনেরা।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে আমির বলেন, ‘আমরা সব সময় দেরিতে বেতন দিতাম। সবার সামনে নাম ধরে ধরে ডাকা হত আমাদের’। এ কথা বলতে গিয়ে থেমে যান আমির, চোখ ভিজে যায় তার।

ইয়াদো কি বরাত (১৯৭৩) সিনেমায় শিশুশিল্পী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছিলেন আমির। নায়ক হিসেবে তার প্রথম সিনেমা কেয়ামত সে কেয়ামত তাক (১৯৮৮)। প্রথম সিনেমাতেই সাড়া ফেলে সিনেমাটি। তার পর আর পিছে তাকাতে হয়নি আমিরের।

এ বিভাগের আরো খবর