বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

তরুণরা স্মার্টফোনে সিনেমা বানাতে পারছে, এটা এক্সাইটিং: অমিতাভ

  • নিউজবাংলা ডেস্ক   
  • ৯ জুন, ২০২২ ১৮:৪২

প্রযুক্তির ব্যবহার করে কনটেন্ট নির্মাণ এখন আরও অনেক সহজ হয়ে গেছে বলে মনে করেন এই নির্মাতা। শর্টফিল্মের মতো কনটেন্ট নির্মাণে তরুণদের স্মার্টফোনের ব্যবহার করতে উৎসাহিত করেন অমিতাভ।

আয়নাবাজি, মুন্সিগিরি, রিক্সাগার্ল সিনেমার নির্মাতা অমিতাভ রেজা চৌধুরীকে সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ক্যাম্পেইনিংয়ে দেখা যাচ্ছে।

এটি মূলত বহুজাতিক স্মার্টফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ভিভো-এর একটি ক্যাম্পেইনিং। সেখানে এক্স৮০ ফাইভজি নামের একটি স্মার্টফোন নিয়ে কথা বলেছেন তিনি।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ফিল্মমেকিং নিয়ে অমিতাভ বলেন, ‘একজন ফিল্মমেকার কখনও সত্যকে ধরতে পারে না। কিন্তু সত্যের অনুসন্ধান করতে পারে। আর এভাবেই সত্যের অনুসন্ধান করতে করতেই আমার চলচ্চিত্রে আসা।

‘ব্যক্তিগতভাবে আবার মনে হয়, আমার সবচেয়ে বড় শিক্ষক এখন নতুন প্রজন্ম। তাদের আমি শুধু একটা কথাই বলতে চাই, আপনার ঘরেই, আপনার পাশেই একটি গল্প আছে।’

প্রযুক্তির ব্যবহার করে কনটেন্ট নির্মাণ এখন আরও অনেক সহজ হয়ে গেছে বলে মনে করেন এই নির্মাতা। শর্টফিল্মের মতো কনটেন্ট নির্মাণে তরুণদের স্মার্টফোনের ব্যবহার করতে উৎসাহিত করেন অমিতাভ।

অমিতাভ রেজা বলেন, ‘আমার কাছে ফোন এখন শুধু এসেনশিয়াল মিনস অফ হিউম্যান কমিউনিকেশন না। ফোনের মাধ্যমে আমি আমার গল্প বলি। ফোনের মাধ্যমে আমার চোখ তৈরি হয়। আর এই চোখের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে লেন্স। আমার কাছে এই জন্যই সবচেয়ে এক্সাইটিং পার্ট হচ্ছে কার্ল জেইস আর ভিভোর কোলাবোরেশন।

‘কার্ল জেইস ও ভিভো কোলাবোরেট করে যেই প্রযুক্তি ব্যবহার করেছে, যেই ফোন আমাদের হাতে দিয়েছে, সেই ফোনে আপনি ইচ্ছা করলেই ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ডের গল্প, শর্ট ফিল্মস বানাতে পারেন এবং সারা পৃথিবীর যেকোনো ফেস্টিভ্যালে আপনি হাজির হতে পারেন আপনার গল্প নিয়ে। এর চেয়ে এক্সাইটিং শক্তিশালী আর কী ঘটনা ঘটতে পারে। এভাবে প্রযুক্তির ব্যবহার করে নতুন জেনারেশন গল্প বলবে এ দেশের মানুষ ও মাটির।’

এ বিভাগের আরো খবর