বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

সাত নয়, চার পাক ঘুরে বিয়ে হয়েছে রণবীর-আলিয়ার

  •    
  • ১৫ এপ্রিল, ২০২২ ১৩:৪৬

পেল পিঙ্ক পোশাক আর মুক্তা সাদা অলংকারে বর-বধূ সেজে মঙ্গলশঙ্খের ধ্বনি আর প্রিয়জনদের আশীর্বাদে রণবীর-আলিয়ার চার হাত মিলেছে এই বন্ধনে। তবে রীতি অনুযায়ী সাত পাক না ঘুরে চার পাকেই সম্পন্ন হয়েছে তাদের বিয়ে।

টানা পাঁচ বছর প্রেমের পর বিয়ে করলেন বলিউড তারকা জুটি রণবীর কাপুর ও আলিয়া ভাট। মুম্বাইয়ে বৃহস্পতিবার রণবীরের বাসায় পরিবারের সদস্য ও কয়েকজন বন্ধুর উপস্থিতিতে বিয়ে করেছেন এই তারকা দম্পতি।

পেল পিঙ্ক পোশাক আর মুক্তা সাদা অলংকারে বর-বধূ সেজে মঙ্গলশঙ্খের ধ্বনি আর প্রিয়জনদের আশীর্বাদে রণবীর-আলিয়ার চার হাত মিলেছে এই বন্ধনে। তবে রীতি অনুযায়ী সাত পাক না ঘুরে চার পাকেই সম্পন্ন হয়েছে তাদের বিয়ে।

বিয়ের অনুষ্ঠানে সাত পাক ঘোরেননি দুজনে। বরং চার পাক ঘুরেই সেরেছেন বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা, এমনটাই জানিয়েছেন আলিয়ার দাদা রাহুল ভাট। চারজন পণ্ডিতের উপস্থিতিতে তাদের বিয়ে হয়, বিয়ের মণ্ডপে রণবীরের বাবা প্রয়াত ঋষি কাপুরের একটি ছবিও ছিল।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে এমন তথ্য।

রাহুল বলেন, ‘বিয়েতে সাত নয়, চার পাক ফেরা হয়েছে। এক বিশেষ পণ্ডিত ছিলেন, পণ্ডিতজি প্রত্যেক পাকের গুরুত্ব বুঝিয়ে দিয়েছেন দুজনকে। একটা হয় ধর্মের জন্য, অন্যটা সন্তানের জন্য- এটি সত্যিই আকর্ষণীয় ছিল। আমরা আগে কখনো এটা দেখিনি। আমি এমন একটা পরিবার থেকে উঠে আসা, সেখানে সব ধর্মের মানুষ রয়েছে। আমার কাছে এটা অন্য রকম। সাতটা নয়, চার পাক ঘুরেছে ওরা।’

যদিও কী কারণে চার পাক ঘোরার সিদ্ধান্ত, তা স্পষ্ট করে বলতে পারেননি রাহুল।

বৃহস্পতিবার রাতে ইনস্টাগ্রামে বিয়ের কিছু ছবি পোস্ট করেন আলিয়া। সেই ছবিগুলোর সঙ্গে দীর্ঘ একটি ক্যাপশন জুড়ে দেয়া হয়েছে, যা রণবীর-আলিয়ার যৌথ কথা।

বলিউড তারকা জুটি রণবীর-আলিয়া। ছবি: ইনস্টাগ্রাম

সেই ক্যাপশনে তারা লেখেন, ‘আজ পরিবার আর বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে আমাদের পছন্দের জায়গাতেই নতুন জীবন শুরু করলাম। গত পাঁচ বছর যে বারান্দায় আমরা একসঙ্গে সময় কাটিয়েছি, সেখানেই আমরা বিয়ে করলাম।’

‘আমাদের অনেক স্মৃতি রয়েছে, আমরা একসঙ্গে আরও স্মৃতি তৈরির জন্য অপেক্ষা করতে পারছি না। যে স্মৃতিগুলো ভালোবাসা, হাসি, আরামদায়ক নীরবতা, সিনেমার রাত, অযথা ঝগড়া, ওয়াইনের গ্লাসের চুমুক আর চায়নিজ খাবারে ভরপুর।’

সেই ক্যাপশনের শেষে তারা লেখেন, ‘আমাদের জীবনের এই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সময়ে সমস্ত ভালোবাসা এবং আশীর্বাদের জন্য ধন্যবাদ। এটি এই মুহূর্তটিকে আরও বিশেষ করে তুলেছে।’

এ বিভাগের আরো খবর