বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

রোববার থেকে বিটিভিতে ‘জিন্দাবাহার’

  • নিউজবাংলা ডেস্ক   
  • ১৫ জানুয়ারি, ২০২২ ১৪:১৫

নাটকের সব কাজই হয়েছে ইনডোরে। আড়াইশ বছর আগের এই গল্পটা দেখাতে গিয়ে ইউনিট ডিফরেন্ট লাইটিং প্যাটার্ন, ডিজাইন ও ভিএফএক্স প্রযুক্তির ব্যবহার করেছে।

নাট্যকার-অভিনেতা ও নির্দেশক মামুনুর রশীদের কলমে উঠে আসছে ঢাকার অষ্টাদশ শতাব্দীর ইতিহাস। বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) জন্য তিনি রচনা করেছেন জিন্দাবাহার নামে দীর্ঘ একটি ধারাবাহিক নাটক। প্রযোজনা ও নির্দেশনায় রয়েছেন ফজলে আজিম জুয়েল।

১৬ জানুয়ারি রোববার থেকে প্রচার শুরু হচ্ছে তারকাবহুল ৫২ পর্বের এই ধারাবাহিকটি। সপ্তাহে প্রতি রবি, সোম ও মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টায় প্রচার হবে নাটকটি।

ধারাবাহিকটিতে একসঙ্গে দেখা মিলবে জনপ্রিয় সব তারকাদের। এতে অভিনয় করেছেন মামুনুর রশীদ, লুৎফর রহমান জর্জ, আজাদ আবুল কালাম, আহমেদ রুবেল, অনন্ত হীরা, শতাব্দী ওয়াদুদ, শাহ আলম দুলাল, সমু চৌধুরী, শামীম ভিস্তি, শ্যামল জাকারিয়া, রোজী সিদ্দিকী, মুনিরা বেগম মেমী, নাজনীন চুমকি, শর্মীমালা, নাইরুজ সিফাত, নিকিতা নন্দিনী, আলিফ চৌধুরী, সাদমান প্রত্যয়, ইউসুফ রাসেল, শাকিলসহ আরও অনেকে।

ধারাবাহিক নাটকটির রচয়িতা মামুনুর রশীদ বলেন, ‘ঢাকা শহরটা খুব অভাগিনী। কয়েকবার রাজধানী পরিবর্তিত হয়েছে। ঢাকার দুঃখ-দুর্দশা নিয়ে গবেষণা হলেও সেভাবে কোনো ফিকশন নির্মিত হয়নি। একসময় জিনজিরা প্রাসাদও ঝলমলে ছিল। পরবর্তীকালে পরিত্যক্ত হয়ে যায়। রাজধানী মুর্শিদাবাদে স্থানান্তরিত হলে ঢাকাও একসময় পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে। তখন ঢাকার অবস্থা কেমন ছিল? এ সবেরই প্রতিচ্ছবি আছে জিন্দাবাহার নাটকে।’

তিনি আরও বলেন, ‘একপর্যায়ে আবার নীলকুটি স্থাপন, মসলিনশিল্পের বিপ্লবের মধ্য দিয়ে ধীরে ধীরে ঢাকা আবার সরব হতে থাকে। আসলে আমাদের ঢাকার অনেক করুণ ইতিহাস আছে। আমার অনেক দিনের ইচ্ছা ছিল তা নিয়ে কিছু লেখা। সেই প্রয়াস থেকেই জিন্দাবাহার। জিন্দা মানে জীবিত আর বাহার হলো বসন্ত। আসলে ঢাকা একটা জীবিত বসন্তের জায়গা।’

নির্মাতা ফজলে আজিম জুয়েল জানান, ‘২০০ বা ৩০০ বছর আগের ইতিহাস নিয়ে বাংলা নাটক কিংবা টেলিভিশন চ্যানেলে সেভাবে কাজ হয়নি। সে সময়ের ঢাকা আমাদের কাছে অজানা। দীর্ঘ এই ধারাবাহিকের মধ্য দিয়ে এই সময়ের দর্শক অষ্টাদশ শতাব্দীর ঢাকাকে জানতে পারবে। শেষ নবাবের মৃত্যুর পর আট বছর কারাবন্দি ছিলেন নবাবের আপনজনরা। আমরা এই আট বছরের গল্পটাই দেখাব।’

নাটকের সব কাজই হয়েছে ইনডোরে। আড়াইশ বছর আগের এই গল্পটা দেখাতে গিয়ে ইউনিট ডিফরেন্ট লাইটিং প্যাটার্ন, ডিজাইন ও ভিএফএক্স প্রযুক্তির ব্যবহার করেছে।

এ বিভাগের আরো খবর