বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

করোনা ও হত্যাবাণিজ্যের কড়চা

  • নাসির আহমেদ   
  • ১৬ জানুয়ারি, ২০২২ ১৭:৪০

গত বছর যেভাবে লকডাউন দিয়ে সুফল অর্জিত হয়েছিল এখন সেটা প্রায় অসম্ভব। দেশের অর্থনীতিকে বাঁচাতে হলে, দরিদ্র সাধারণ মানুষের জীবন সচল রাখতে হলে এককথায় সাধারণ মানুষের খেয়েপরে বাঁচার পথ খোলা রাখতে চাইলে, গরিবের কথা মাথায় থাকলে লকডাউনে যাওয়ার কোনো উপায় নেই। লকডাউনের অর্থনৈতিক বিপর্যয় বাংলাদেশের পক্ষে বহন সম্ভব নয়।

করোনা পরিস্থিতির আবারও অবনতি ঘটল। বিশেষ করে ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টে। বহির্বিশ্বে তো বটেই বাংলাদেশেরও পরিস্থিতি আশঙ্কাজনক হয়ে উঠছে। মাঝখানে জনমনে একটা স্বস্তি এসেছিল সংক্রমণহার এবং মৃত্যুহার কমে যাওয়ার ফলে। মাত্র মাস-দুইতিন আগেও যেখানে আক্রান্তের গড় হার ছিল প্রতিদিন শতকরা ১৩-১৪ জন, সেখানে আমরা তা নামিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছিলাম শতকরা ১-২ জনে। কিন্তু করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট আসার সঙ্গে সঙ্গে আক্রান্ত এবং মৃত্যুহার দ্রুত বাড়তে শুরু করেছে। এই নিবন্ধ লেখা পর্যন্ত দৈনিক আক্রান্তের হার শতকরা ১৫-১৬ জনে পৌঁছেছে। আক্রান্তের পাশাপাশি বাড়ছে মৃত্যুহারও। এই অবস্থা নিঃসন্দেহে শঙ্কাজনক।

গত বছর যেভাবে লকডাউন দিয়ে সুফল অর্জিত হয়েছিল এখন সেটা প্রায় অসম্ভব। দেশের অর্থনীতিকে বাঁচাতে হলে, দরিদ্র সাধারণ মানুষের জীবন সচল রাখতে হলে এককথায় সাধারণ মানুষের খেয়েপরে বাঁচার পথ খোলা রাখতে চাইলে, গরিবের কথা মাথায় থাকলে লকডাউনে যাওয়ার কোনো উপায় নেই। লকডাউনের অর্থনৈতিক বিপর্যয় বাংলাদেশের পক্ষে বহন সম্ভব নয়।

তাহলে বিকল্প কী? এই ভাবনা অনেকেই ভাবছেন। সরকারের তরফ থেকে টিকা কর্মসূচি আরও জোরদার করতে হবে। দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ এখনও স্বাস্থ্যবিধি মানছে না। মানানোর মতো ব্যাপক জনমত গঠন করার বিকল্প নেই।

চিকিৎসক-সাংবাদিক তথা গণমাধ্যমকর্মীসহ সংশ্লিষ্টদের পাশাপাশি প্রবীণদেরও বুস্টার ডোজের আওতায় আনার সরকারি প্রয়াস জারি আছে। কিন্তু প্রথম ডোজইতো এখনও দেয়া যায়নি বিপুলসংখ্যক মানুষকে। প্রথমবার যারা পেয়েছেন তাদের অনেকে এখনও দ্বিতীয় ডোজ পায়নি। টিকা নেননি অথবা পাননি এমন নাগরিকের সংখ্যাও অসংখ্য!

আরও ভয়ংকর তথ্য হচ্ছে গণপরিবহনে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করার জন্য গত সপ্তাহে উদ্যোগ নেয়া হলেও তা কার্যকর করা যায়নি। সরকারের তরফে বলা হয়েছিল অর্ধেক যাত্রী পরিবহনের জন্য। কিন্তু গণপরিবহন সংশ্লিষ্ট মালিক-চালক কর্তৃপক্ষ সরকারের প্রস্তাব কার্যকর করেনি। গণমাধ্যমের সচিত্র প্রতিবেদনে পাওয়া প্রামাণ্য বাস্তবতা হচ্ছে এই যে, অনেক বাসচালক-হেলপার এবং সুপারভাইজারও টিকা গ্রহণ করেননি অথবা পাননি! তাহলে উপায়? কেন জনগণের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এসব টেকনিক্যাল পেশার লোকজনকে টিকার আওতায় বাধ্যতামূলকভাবে আনা গেল না! এ যে শুধু বাসচালকদের ক্ষেত্রে সত্য, তা নয়। লঞ্চ স্টিমারসহ অন্য গণ- পরিবহনের চিত্রও প্রায় অভিন্ন।

টিকার কথা আসতেই মনে পড়ল আন্তর্জাতিক বাজারের মহাপরাক্রমশালী টিকা ব্যবসায়ীদের কথাও। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া একটি স্ট্যাটাসের কথা বলি। স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন ডক্টর তমাল রায়চৌধুরী নামে এক ভদ্রলোক। রীতিমতো পিলে চমকানো তথ্য। চীনের উহান প্রদেশ থেকে করোনার আবির্ভাব কিংবা উৎপাদন এবং এই নিষ্ঠুরতম অমানবিক বাণিজ্যকে কেন্দ্র করে বিশ্বমোড়লদের ভয়াবহ সব কর্মকাণ্ডের তথ্য। সত্য-মিথ্যা যাচাই করবেন গবেষকরা। কিন্তু যেসব যুক্তি ওই দীর্ঘ স্ট্যাটাসে উল্লেখ করা হয়েছে এবং যেসব রেফারেন্স দেয়া হয়েছে, তা একেবারে ঝেড়ে ফেলে দেয়াও যায় না। যাকগে সে প্রসঙ্গে যাওয়ার আগে আমাদের মতো সীমিত সম্পদের দেশ এবং দেশের মানুষকে বাঁচাতে হলে এ মুহূর্তেই জরুরি কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত।

বিশেষ করে টিকা কার্যক্রম জোরদার করে যত দ্রুত সম্ভব দেশের সমগ্র জনগোষ্ঠীকে টিকার আওতায় নিয়ে আসা। এ ক্ষেত্রে কেবল স্বাস্থ্য বিভাগের ওপর ভরসা করলে হবে না। সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়ে সমন্বিত ক্র্যাশ প্রোগ্রামও নিতে হবে। গণপরিবহনসহ জনসমাগমস্থলে যাতে কঠোরভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা নিশ্চিত করা যায়, তাহলেও অন্তত কিছুটা শঙ্কা কমতে পারে। গার্মেন্টস, ইন্ডাস্ট্রিগুলোতে অসংখ্য শ্রমজীবী মানুষ কাজ করছে, তাদের সবাইকে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলকভাবে প্রতিষ্ঠান মালিকদেরকে দিয়েই করাতে হবে। এর বিকল্প আর কিছু নেই। যত সহজে লিখলাম তত সহজ নয় কাজটি। কিন্তু দুঃসাধ্যও নয়। অধিকাংশ কারখানায় বেশিরভাগ শ্রমিক স্বাস্থ্যবিধি না মেনে নির্বিকার কাজ করে যাচ্ছে।

এর বাইরে হাটবাজার, গণপরিবহন, জনসমাগম হয় এমন স্থান; স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়সহ সংক্রমণের আশঙ্কা আছে এমন স্থানসমূহে ব্যাপক মনিটরিং করতে হবে। তা শুধু স্বাস্থ্যবিধি মানতে বাধ্যবাধকতা প্রতিষ্ঠার জন্যই। প্রয়োজনে সারা দেশে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিবিড় পর্যবেক্ষণ নিশ্চিত করতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি অমান্যকারীদের দরকারে শাস্তির আওতায় এনে হলেও এটা বাস্তবায়ন করা জরুরি।

আরেকটি শঙ্কার কথা বলে রাখা ভালো, তা হচ্ছে দেশের রাজধানীসহ বিভিন্ন বিভাগীয় শহরে, এমনকি কোনো কোনো জেলা শহরেও করোনার প্রকোপকালে আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য বেশ কিছু বিশেষায়িত হাসপাতাল সক্রিয় ছিল। সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে এই চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা বিস্তৃত ছিল। টেস্ট-কিটসহ প্রয়োজনীয় সরঞ্জামাদি তারা সংরক্ষণ করেছিল।

আইসিইউর সংখ্যাও বাড়ানো হয়েছিল। কিন্তু গত মাস দুই-তিনেক করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসার পর থেকেই অনেক হাসপাতালকে হাত-পা গুটিয়ে নিতে দেখা গেছে। এখন যদি অবস্থার দ্রুত অবনতি ঘটে, সে ক্ষেত্রে মৃত্যুর মিছিল হয়ে যাবে যথার্থ চিকিৎসা সংকটেই। অতীত অভিজ্ঞতা মাথায় রেখে আগে থেকেই প্রয়োজনীয় সংখ্যক আইসিইউসহ উন্নত চিকিৎসার আগাম প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হবে।

ডক্টর তমাল রায়চৌধুরীর দীর্ঘ লেখাটি পড়ে মনে হয়েছে করোনা যেন মানবসৃষ্ট এবং অনেক আগে থেকে পরিকল্পনা করা একটি বাণিজ্যিক আইটেম। নৃশংসতম গণহত্যার পথ ধরেই যেন চলেছে সেই বাণিজ্য!

২০০৮ খ্রিস্টাব্দে লেখা একটি বইয়ের নাম ‘করোনা ক্রাইসিস’। বইটির লেখক রবিন রুইট। তিনি এই বইটিতেই আগাম লকডাউন পেন্ডামিকের কথা লিখে গেছেন! লন্ডনে অনুষ্ঠিত ২০১২ খ্রিস্টাব্দে ৩০তম অলিম্পিক গেমসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানেও দেখানো হয় পেন্ডামিকের ওপর অনুষ্ঠান! যেখানে নার্সেরা মাস্ক পরা অবস্থায় শুশ্রূষা করছেন আক্রান্ত রোগীর! শুধু তাই নয়, ২০১৪ খ্রিস্টাব্দে সাংবাদিক হ্যারি ভক্স তার প্রতিবেদনে লিখেছেন: “এক ভয়ংকর রাসায়নিক যুদ্ধের প্রস্তুতি চলছে, যা হয়তো পৃথিবী ধ্বংসের শুরু!”

এছাড়া ২০১৫ খ্রিস্টাব্দে ৬শ ডাক্তারের তৈরি করা মেডিক্যাল বোর্ড একটি সংগঠন তৈরি করে, সংগঠনটির নাম ‘ডক্টরস ফর ট্রুথ’। তারা এক সংবাদ সম্মেলনে পরিষ্কার জানিয়ে দেন “covid-19 নামের এক ভয়াবহ ভাইরাস-পরিমণ্ডল তৈরির জন্য ভয়ংকর স্ক্যামের ভাবনা ভাবা হচ্ছে (২০১৫ খ্রিস্টাব্দে covid-19 নাম!) যার মূলে আসলে ব্যবসায়ীদের ডিজিটাল বাজার দখলের নোংরা খেলা এবং প্রতিষেধকের নতুন বাজার তৈরির উন্মত্ত খেলা, এটাই হতে চলেছে নিকৃষ্টতম গ্লোবাল ক্রাইম।”

যুক্তরাষ্ট্রে এই তৎপরতার ওপর একটি তথ্যচিত্র নির্মাণ করা হয় প্যানডেমিক নামে। ২০১৫ খ্রিস্টাব্দে রিচার্ড রথশিল্ড নামের এক বিজ্ঞানী কোভিড টেস্টিং কিটের একটি পেটেন্ট নিয়ে রাখেন! গোপন চুক্তি হয় বিশ্বের এক নম্বর ধনকুবের বিল গেটসের সঙ্গে!

২০১৭ ও ২০১৮ সালে ১০ কোটি টেস্ট কিট উৎপাদন করা হয় এবং তা সংরক্ষণ করেন বিল গেটস! করোনা মহামারি ছড়িয়ে পড়া বা ডক্টর তমালের ভাষায় ছড়িয়ে দেয়ার তিন বছর আগেই Covid-19-এর রূপরেখা তৈরি হয়ে গিয়েছিল! শুধু তাই নয়, কোন দেশে কত রপ্তানি করা হবে তার ভাগবাটোয়ারাও তৈরি হয়েছিল, সে তথ্য বিল গেটস এবং তার সংগঠন WITS (world integrated trade solution) থেকে পাওয়া গেছে!

২০২০ সালের ৫ সেপ্টেম্বর এই তথ্য সোশ্যাল-মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যেতেই পরদিন ৬ সেপ্টেম্বর ‘কোভিড-১৯ টেস্ট কিট’-এর নাম বদলে ‘মেডিক্যাল টেস্ট কিট’ করা হয় এবং তা বুলেটিন আকারে প্রকাশ করা হয়। এ প্রসঙ্গে ডক্টর তমাল রায়চৌধুরী উল্লেখ করেছেন ২০১৭ খ্রিস্টাব্দের একটি ঘটনা। যখন করোনার নামগন্ধও ছিল না। এই ঘটনার দুই বছর আগেই যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ও চীনে কোটি কোটি ‘কোভিড নাইনটিন টেস্ট কিট’ সরবরাহ করে! ভয়ংকর হলেও সত্য বিশ্বব্যাংক বলেছে : “covid-19 এমন এক পরিকল্পনা যার ব্যাপ্তি ২০২৫ খ্রিস্টাব্দের মার্চ পর্যন্ত এবং তখন থেকেই শুরু হয়ে যাবে পুরোপুরি ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড এবং অটোমেশন যুগের সেটাই শুরু।

২০১৭ সালে বিল গেটসের পক্ষ থেকে অ্যান্থনি ফৌসি এক বিজ্ঞান আলোচনা অনুষ্ঠানে অত্যন্ত দৃঢ়তার সঙ্গে অদ্ভুত ঘোষণা দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন: “ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০১৯ সালে এক বিস্ময়কর জৈব মহামারির সম্মুখিন হবেন যার উত্তর আমরা তৈরি করে রেখেছি।”

কীভাবে তিনি দুই বছর আগেই এমন নিশ্চিত করে বলতে পারলেন করোনা তথা জৈব মহামারির কথা! ২০১৮ সালে বিল গেটস বলেছিলেন: “অ্যা গ্লোবাল প্যানডেমিক ইজ অন ইটস ওয়ে, দ্যাট থার্টি মিলিয়ন পিপল... ইট উইল কনটিনিউ টিল নেক্সট ডিকেড।”

আরও বিস্ময়কর তথ্য হচ্ছে এর এক বছর পর ২০১৯ সালের অক্টোবরে বিশ্বের এক নম্বর ভ্যাকসিন ডিলার বিল গেটস নিউইয়র্কে দুই দিনের এক বিজনেস মিটিং ডাকলেন। তার দ্বিতীয় দিনের দিনের এজেন্ডা ছিল ‘করোনা ভাইরাস প্যানডেমিক এক্সারসাইজ’! এই বিজনেস মিটিংয়ের শিরোনাম ছিল Event 2013. মার্কেটিয়ারদের উদ্দেশে তিনি বললেন : “উই নিউ টু প্রিপেয়ার ফর দ্যাট ইভেন্ট।”

কী ভয়ংকর উক্তি! করোনাভাইরাস ছড়িয়ে দেয়া বিষয়টাকে একটা ইভেন্ট বললেন তিনি! পৃথিবীর সেরা জৈব-বিজ্ঞানীরা তাদের গবেষণায় উহানে তখন জৈব মারণাস্ত্র তৈরি প্রায় শেষ করে ফেলেছেন। বিল গেটস অনুমতি দিলেই কেবল ছড়িয়ে দেয়া।

ডক্টর তমাল রায়চৌধুরী লিখেছেন: ভ্যাকসিন মানেই বাজার। একচেটিয়া বাজার। ৬শ কোটি টাকার মালিক বিল গেটসের এর পরের অবদান ডিজিটাল ভ্যাকসিন আইডি, যা হবে আপনার-আমার পরিচয়পত্র! এই আইডি যন্ত্র একটা এক্স-রে মেশিনের মতো, শরীরের স্পর্শমাত্র সে বলে দেবে আপনি ভ্যাকসিনেটেড কি-না। এই টেকনোলজির নাম W02020-0606061.

যন্ত্র তৈরি। এখন শুধু ঘোষণার অপেক্ষা। বাইরে যেখানেই ঢুকবেন এই যন্ত্রের পরীক্ষার ভেতর দিয়ে ঢুকতে হবে, এই মারণ খেলার ফাঁদে পড়ে ভ্যাকসিন নিতেই হবে।

এই নির্মম বাস্তবতার বিশ্লেষণ আর নানা জিজ্ঞাসা এখন ভাসছে বাতাসে। এই চরম বৈষম্য আর অসমতার পৃথিবীতে আমরা ভেবেও এর কোনো কূলকিনারা করতে পারব না। আমাদের প্রয়োজন এখন শুধু আত্মরক্ষার পথ উদ্ভাবন আর সর্বোচ্চ স্বাস্থ্যবিধি মেনে নিজে বাঁচা এবং সমাজকে বাঁচানো।

লেখক: কবি ও সিনিয়র সাংবাদিক। সাবেক পরিচালক (বার্তা) বাংলাদেশ টেলিভিশন।

এ বিভাগের আরো খবর