বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)'র ১৩ তম নিবন্ধনধারীদের নিয়োগ দিতে কেন সুপারিশ করা হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছে হাইকোর্ট।
বৃহস্পতিবার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি সরদার মো. রাশেদ জাহাঙ্গীরের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেয়।
আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন মোহাম্মদ ফারুক হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অরবিন্দ কুমার রায়।
১৩তম নিবন্ধনধারী মো. আতিকুল ইসলাম মুকুলসহ ১৫২ জন গত ১৯ মে হাইকোর্টে রিটটি করেন। ওই রিটের শুনানি নিয়ে আজকে আদালত রুল জারি করে।
আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে মাধ্যামিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বিভাগের সচিব, কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব, মাধ্যামক ও উচ্চ মাধ্যমিক অধিদপ্তরের মহা-পরিচালক (ডিজি), বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)’র চেয়ারম্যান সাতজনকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে বলে নিউজবাংলাকে জানিয়েছেন রিটকারিদের আইনজীবী মোহাম্মদ ফারুক হোসেন।
তিনি জানান, এনটিআরসিএর ১৩তম নিবন্ধনে উত্তীর্ন হয় ১৭ হাজার ২৫৪ জন। তারমধ্যে ২ হাজার ২০৭ জনকে নিয়োগ দিতে আপিল বিভাগের আদেশ বাসন্তবায়ন করে এনটিআরসিএ। তারই আলোকে নিয়োগ পেতে আরও ১৫৩ জন রিট করেন।